Table of Contents
দ্রুত বীর্য পাতের চিকিৎসা ?
বিবাহিত জীবনে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহ,হতাশা,অস্থিরতা,হতাশা,কিংবা পারষ্পরিক সম্পর্কের টানাপোড়েন এর অন্যতম একটি কারণ হলো পুরুষের ফাস্ট বীর্যপাত বা Premature Ejaculation.কিন্তু সামাজিক মান সম্মান ও লোক লজ্জার ভয়ে এই ব্যাপারগুলি কখনো আলোচনায় আসে না। প্রাথমিক অবস্থায় বুঝতে পারলে দ্রুত বীর্য পাত সহজেই সারিয়ে তোলা সম্ভব।
infertility & Health tips এর আপডেট তথ্য পেতে google news” অনুসরণ করুন।
দ্রুত বীর্যপাত বা Premature Ejaculation আধুনিক টাইমের অন্যতম ১টি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঘরোয়া কিছুটিপস মেনে দ্রুত বীর্যপাত থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।অল্প কিছিু ক্ষেত্রে দ্রুত বীর্যপাত এর ডাক্তার নিকট চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। কিন্তু ফাস্ট বীর্যপাত রোধে বেশিরভাগ ব্যক্তি সেবন করছে যৌন উত্তেজক প্রতিষেধক যা শরীরের জন্য আরো অধিক ক্ষতিকর। প্রথমেই আমাদেরকে দ্রুত বীর্যপাতের কারণ জানতে হবে।
দ্রুত বীর্যপাত কি ?
দ্রুত বীর্যপাত বলতে বোঝায় যৌন মিলনের সময় সঙ্গীর শারিরিক উপলব্ধি হবার আগেই পুরুষের বীর্যপাত হওয়াকে দ্রুত বীর্যপাত বলা হয়। কতক্ষণ সময়ের মধ্যে বীর্যপাত হলে তাকে দ্রুত দ্রুত বীর্যপাত বলা হয় তা নির্ভুলভাবে জানানো মুস্কিল। তবে একজন সুস্থ্য পুরুষ প্রথমবার মিলনে সর্বোচ্চ ১ বা ২ মিনিট সময় পাবেন। তারপর দ্বিতীয় বার মিলনের সময় ২-৩ মিনিট পেয়ে থাকে তাকে দ্রুত বীর্যপাত বা Premature Ejaculation হিসেবে গণ্য করা যায়।
তবে সময়ের ব্যাপার টা দেশ তার সাথে এরিয়া ভেদে বিভিন্ন থেকে পারে। যেমন আফ্রিকা পক্ষান্তরে আরবের একজন ব্যক্তি ন্যাচারাল ইজাকুলেশনের জন্য যতটা সময় পেয়ে যাবেন সেই তুলনায় এশিয়া মহাদেশে ব্যক্তি কম সময় পাবেন। আর এজন্যই কতটুকু সময় পেলে সেটা Premature Ejaculation বা ফাস্ট বীর্যপাত হিসেবে গণ্য হয় তার নির্ভুল কোন হিসেব ইদানিং পর্যন্ত মেডিকেল বিজ্ঞানে নেই।
দ্রুত বীর্যপাত এর লক্ষণ কি কি ?
দ্রুত বীর্যপাত এর লক্ষণ সমুহঃ
- শারীরিক মিলনের ১মিনিটের কম টাইমের মধ্যে বীর্যপাত হওয়া।
- দ্রুত বীর্যপাত ৬মাস বা তার বেশি সময় ধরে থাকা।
- ৭৫-১০০% ক্ষেত্রে যদি টাইমের আগেই বীর্যপাত হওয়া।
- পার্টনারের মধ্য যৌন অসন্তোষ, হতাশা বা দাম্পত্য বিরোধ তৈরি হওয়া।
- মানসিক বা শারীরিক রোগের ফলে ।
উপরোক্ত লক্ষণসমূহ দেখা দিলে তার দ্রুত বীর্যপাত বা Premature Ejaculation সমস্যায় রয়েছে বলে ধরা যায়।
দ্রুত বীর্যপাতের কারণ কি কি ?
দ্রুত বীর্যপাতের কারণঃ
দ্রুত বীর্যপাতের কারণগুলোকে দুই অংশে ভাগ করা যায়ঃ
১ ) জৈবিক বা শারীরিক কারন
২) মানসিক কারন
১) জৈবিক বা শারীরিক কারনঃ
- ডায়াবেটিস এর কারণে হতে পারে;
- থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্য থাকলে;
- বিভিন্ন হরমোন জনিত সমস্যার কারণে;
- হৃদরোগ এর কারণে;
- মূত্রনালির সংক্রমনেএর কারণে;
- বিভিন্ন ধরনের অসুখ, যেমনঃ সিফিলিস, গনোরিয়া ইত্যাদি;
- বিভিন্ন ওষুধের কারণে;
- কোন কারণে স্নায়ুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হলে;
- মাদক সেবন করা;
- ধুমপান করা;
- বেশি বেশি মদ বা অ্যালকোহল সেবন করলে;
দ্রুত বীর্যপাতের মানসিক কারণ ?
- দুঃশ্চিন্তা/মানসিক চাপ/ডিপ্রেশন থাকলে;
- শারীরিক দূর্বলতা হলে;
- সঠিক যৌন শিক্ষার অভাব থাকলে;
- প্রি ম্যারাইটাল বা শাদি পূর্ব কাউন্সিলিং এর অভাব;
- সেক্স সম্পর্কে ভুল ধারনা এবং ভয় থাকেলে;
- অল্প/কম বয়সে সহবাস;
- অতিরিক্ত যৌন প্রত্যাশা;
- আগের ব্যর্থতা বার বার মনে করলে;
- সেক্সুয়াল এবিউজ বা বিকৃত যৌনচার;
- দাম্পত্য কলোহ বা সম্পর্কের অবনতি হলে;
- চাকরি -ব্যবসা সম্পর্কিত কারণে দূরে থাকেন এবং অনেকদিন পরপর শারীরিক সম্পর্কের সুযোগ পান;
- মাদকাসক্ত /নেশাগ্রস্ত হলে;
- অতিরিক্ত উত্তেজিত থাকলে;
দ্রুত বীর্য পাতের প্রাকৃতিক চিকিৎসা ?
দ্রুত বীর্য পাতের প্রাকৃতিক চিকিৎসা :
প্রথমে মানসিক ভাবে শক্ত থেকে হবেদ্রুত বীর্য পাত থেকে রক্ষা পেতে। প্রাকৃতিক উপায় এবং সঠিক পুষ্টিমান সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ অত্যন্ত কার্যকরী। এর একসাথে সহবাসের সময় কিছু টেকনিক জানা থাকলে সর্বাপেক্ষা ভালো ফল পাওয়া যায়। ঠিক রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসার মাধ্যমে ৯৫% রোগীই সুস্থ হয়ে যায়।
দ্রুত বীর্য পাতের প্রাকৃতিক চিকিৎসাঃ
- যৌন মিলন চলাকালে আস্তে আস্তে নিবিড় শ্বাস নিবেন। আপনি যখন চরম মুহূর্তে যাবেন,তার একটু আগে গভীর শ্বাস অফ রাখুন। এটি আপনার বীর্যপাতের রিফ্লেক্সটাকে নিয়ন্ত্রণ করবে।
- ২৪ ঘন্টার মধ্যে একের অধিকবার যৌন মিলন করলে লিঙ্গের সেন্সিটিভিটি কন্ট্রোলে এবং বীর্যপাত হতে বেশ টাইম লাগবে।
- ব্ল্যাক কফি বা তরমুজের জুস,যেকোনো ধরনের উত্তেজক খাদ্য মিলনের আগে ও পরে খেলে শারীরিক উত্তেজনা বজায় থাকে। কফির ভিতরে ক্যাফেইন থাকে,যা মনকে সতেজ ও চাঙ্গা করে।
- লিঙ্গের মাথায় অবশকারক জেল বা স্প্রে প্রয়োগ করলে মিলনের সময় বাড়বে। তবে যাদের লিঙ্গের শীতলতার প্রবলেম রয়েছে তাদের জন্য প্রয়োগ না করাই ভাল।
আরও জানুনঃ গর্ভবতী মায়ের প্রসব পরিকল্পনা কি ? ভালো প্রসব পরিকল্পনায় কি কি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে ?
- মিলনের মাঝে ছোট ছোট বিরতি নেয়া। এতে বীর্যপাতের সময় বেড়ে যায়। যদিও এই পদ্ধতিটা নারীদের জন্য একটু বিরক্তিকর। কয়েকমাস অনুশীলন করলে বীর্যপাত সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।
- নানারকম প্রকারভেদ আসন- যা সহবাসের সময় দীর্ঘায়িত করে। তবে এটা,এক এক দম্পতির জন্য এক এক আসন উত্তম। বেস্ট মিলনের আসনের জন্য আপনাকে দশেরও বেশি আসনে ট্রাই করার জন্য হবে। তাহলেই আপনার কাঙ্ক্ষিত টার্গেটে পৌঁছে যেতে পারেন।
- লিঙ্গ সঞ্চালনের গতি নিয়ন্ত্রণ করা। শুরুতে ছোট ছোট গতিতে লিঙ্গ সঞ্চালন করা, তবে সেটা গভীর হতে হবে। লিঙ্গের মাথায় সেনসেশন বেড়ে যায় এমনভাবে সঞ্চালন করা চলবে না৷ একটু সতর্কভাবে কোনাকুনি বা এঙ্গেলে লিঙ্গ সঞ্চালন করার জন্য হবে। মনটাকে অন্যদিকে সরিয়ে নেওয়া৷ মনে করবেন আপনি অবশ্যই দীর্ঘ সময় নিয়ে মিলন করছেন, প্রতিদিন কয়েকবার ভাববেন। তবে একদিন প্রকৃতপক্ষে হবে ইনশাআল্লাহ্। মিলনের সময় অনেকেই শক্ত মেজারমেন্ট নিকাষ করে মনকে অন্যদিকে ঘুরিয়ে নিয়ে মিলনের সময় বৃদ্ধি পাবে।
- ফোরপ্লে অধিক টাইম নিয়ে করতে হবে সঠিক নিয়মে। এইখানে তাড়াহুড়ো করা যাবে না। কম উত্তেজিত জায়গা থেকে আরম্ভ করে বহু উত্তেজনাপূর্ণ জায়গার দিকে যেতে হবে।ক্লাইটোরিস,জি স্পট সম্পর্কে জানতে হবে।
আরও জানুনঃ মেয়েদের ডিম্বাণু বড় করার উপায় ? কি কি খাবার খেলে ডিম্বাণু বড় হয় ?
দ্রুত বীর্য পাতের ঘরোয়া চিকিৎসা ?
তলপেটের পেশিগুলোকে কঠিন অটুট শক্ত করতে পারলে সহবাসে টাইম বৃদ্ধি পাবে। যেমন এক্ষেত্রে কেগেল ব্যায়াম সবচেয়ে বেশী কার্যকরী। যেরকম ভাবে কেগেল ব্যায়াম করবেনঃ
- প্রথমে ঢিলাঢালা কোন কাপড় পড়ে করে সমান জায়গায় বা বিছানায় চিত হয়ে শুয়ে পড়তে হবে।
- তারপর ধীরে ধীরে কোমর বিছানার সাথে লাগিয়ে রেখে দুই পা একসাথে উপরের দিকে তুলুন।
- পা ওপরে তোলার টাইম দুইহাত বিছানায় টান করে লাগিয়ে রাখতে হবে।
- এরপর ১০ সেকেন্ড রাখার পর দুই পা ধীরে ধীরে নিচের দিকে নামান।
- তারপর আবার ঠিক সেইমভাবে পা উপরে তুলুন এবং নামান।
এভাবে ডেইলি ২০ মিনিট ব্যায়াম করলেও ঘরোয়া উপায়েই শীঘ্রপতন থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
আরও জানুন: পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম কি ? পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম লক্ষণ ?
দ্রুত বীর্য পাতের চিকিৎসায় খাবার ?
• কোন ধরনের খাবার খেলে বীর্য অনেক ঘন হয় এবং দ্রুত বীর্য পাতের বন্ধ হয় সেটি জানা অতীব গুরুত্বপূর্ণ। এমন পর্যাপ্ত খাদ্য রয়েছে যেগুলি শী দ্রুত বীর্য পাতে রোধ করে। নিম্নে কথিত খাবার গুলি রেগুলার খেলে বেশ ভালো ফল পাওয়া যায়।
• প্রতিদিন ভোরে ও রাতেরবেলা খেজুর খান। খেজুর শারীরিক ও যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে।
• প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ ও ১টি করে ডিম খেতে হবে।
• মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট বিদ্যমান এরূপ আহার গ্রহন করুন। উদাহরণসরূপ সূর্যমুখী ফুলের বীজ, চিনা বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম ও মিষ্টিকুমড়ার বীজ।
• নিয়মিত রসুন খেলে যৌনশক্তি বৃদ্ধি।
• তরমুজ, পেয়ারা, আঙ্গুর, কমলা লেবু, মাল্টা, ডালিম অনেক পরিমাণে যৌন শক্তি বাড়াতে হেল্প করে।
গরুর লাল মাংশ ও এক্ষেত্রে অতিমাত্রা উপকারী।
• ইসুপগুলের ভুসি পানি দিয়ে খেলে যৌন শক্তি বাড়ায়।
দ্রুত বীর্য পাতের ইসলামিক চিকিৎসা ?
• ইসলাম হল পূণার্গ জীবন ব্যবস্থা। জীবনের সকল আদেশ-নিষেধ খোদা তায়ালা পবিত্র কুরআনে জানিয়ে দিয়েছেন। তেমনি বিভিন্ন রোগ হতে মুক্তির উপায় এবং সকল রোগের শেফা দিয়ে রেখেছেন। পবিত্র কুরআনে দ্রুত বীর্য পাতের ইসলামিক সেবা সম্পর্কে নির্দেশনা এবং আল্লাহর নেয়ামত সম্মন্ধে বলা হয়েছে সেগুলো বিস্তারিত দেওয়া হলোঃ
দ্রুত বীর্য পাতের ইসলামিক চিকিৎসায় মধু ?
• মধু বিভিন্ন রোগের মহাঔষধ। এ প্রসঙ্গে আল্লাহতায়ালা পবিত্র কুরআনে বলেন : তাতে মানুষের জন্য রোগের প্রতিকার রয়েছে। (সুরা আন-নাহল, আয়াত : ৬৯)। আর যেকোনো রোগীকে মধু পান করলে সুস্থ হয়ে ওঠে জায়। এইজন্য নিত্য মধু খেলে আপনার শরীল সবল ও শক্তিশালী হওয়ার পাশাপাশি যৌন শক্তি বহু বৃদ্ধি পাবে এবং দ্রুত বীর্য পাতের পাতের সমস্য কমে আসবে।
আরও জানুনঃ গর্ভাবস্থায় সহবাস ? গর্ভাবস্থায় সহবাস করলে কি ক্ষতি হয় ? গর্ভাবস্থায় সহবাস করার উপকারিতা ?
• দ্রুত বীর্য পাতের ইসলামিক চিকিৎসায় জয়তুন ফল ?
আমাদের নবী (সা.) এর প্রিয় ফল গুলোর মধ্যে একটি। মহান স্রষ্টা তায়ালা সূরা ত্বিনের প্রথম আয়াতে দুটি ফলের কসম খেয়েছেন। তার একটি ত্বীন ও অপরটি ছিল জয়তুন। এজন্য এই জয়তুন গাছকে মুবারক উদ্ভিদ হিসেবে গন্য করা হয়। প্রিয় নবী (সা.)- এর খুবই পছন্দের ফল ছিল এই জয়তুন।আর এর তেল রাসূল (সা.) নিজে প্রয়োগ করতেন। পাশাপাশি অন্যদের ও প্রয়োগ করার জন্য পরামর্শ দিতেন। প্রিয় নবী (সা.), জয়তুন ফল ও তেলকে বরকত ও প্রাচুর্যময় হিসেবে উল্লেখ করেছেন। জয়তুন ফল ও তেলের উপকারিতা রয়েছে। এছাড়া বৈবাহিত জীবন যাপনে স্ত্রী পুরুষ ২জনের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি ও প্রজনন প্রক্রিয়াতে বিশেষভাবে হেল্প করে জয়তুম তেল।
• আবু নাঈম ইবনে আবদুল্লাহ জাফর কর্তৃক বলা হয়েছে রয়েছে যে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সীনার গোশত অন্য সব গোশত হতে উত্তম হয়ে থাকে। হাদিস বিশারদগণ লিখেছেন যে, এর রহস্য হলো, এই গোশতে যৌন শক্তি বৃদ্ধি পায়।
আরও জানুনঃ গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে সহজ ঘরোয়া পরীক্ষায় জেনে নিন ? ছেলে হবে না মেয়ে হবে তা জানার উপায়?
দ্রুত বীর্য পাতের ইসলামিক চিকিৎসায় কালোজিরা :
ইসলাম ধর্মে মরণছাড়া সকলরোগের প্রতিষেক বলা হয় কালোজিরাকে।
কিন্তু যৌন শক্তির বৃদ্ধির জন্য কালোজিরা নানারকম ভাবে খাওয়া হয়ে থাকে। মধুর সঙ্গে নিয়মিত কালোজিরা খেলে শরীল সবল হওয়ার একসাথে যৌন শক্তি বৃদ্ধি পায়। কালোজিরা তেল প্রয়োগ করা যায়।
• কোনো কোনো বর্ণনায় বিদ্যমান যে, হযরত আয়েশা (রা.) কর্তৃক উক্ত আছে যে, রাসূল (সা.) হাসীস প্রচুর পছন্দ করতেন। “হাসীস” তিনটি উপাদানে তৈরী হয়। খেজুর, মাখন ও মজবুত দধি। এ আহার দ্বারা দেহ শক্তিশালী হয় তার সাথে রতি শক্তি বাড়ে।
সঠিক রোগ নির্ণয় তার সাথে সে অনুযায়ী চিকিৎসা ও কাউন্সেলিং গ্রহনের মাধ্যমে ৯০-৯৫% ক্ষেত্রে ফাস্ট বীর্যপাত রোগে আক্রান্ত পুরুষ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারেন।তাই শঙ্কা বা লজ্জা পেয়ে রোগ না চুরি করে ফাস্ট চিকিৎসকের পরামর্শ নিন,সুস্থ থাকুন।
আরও জানুনঃ প্রসব পরবর্তী বিপদ চিহ্ন বা প্রসব পরবর্তী জটিলতা ? নবজাতকের বিপদ চিহ্ন কয়টি ও কি কি?
দ্রুত স্পার্ম পাতের স্থায়ী চিকিৎসা হল প্রাকৃতিক উপায় নির্ভর তার সাথে নির্দেশিত খাদ্য খাওয়া। যদি বিশেষ কোন শারীরিক সমস্যা না থাকে কিন্তু প্রাকৃতিক এবং গৃহসম্বন্ধীয় উপায়েই এটা নির্মুল করা যায়। কিন্তু অন্য কোন রোগ থেকে এর তৈরি হলে নিশ্চয়ই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের উপদেশ নেওয়া উচিত।
ডিসক্লেইমার: এখানে উপরোক্ত হেলথটিপস এবং পরামর্শগুলি অনুসরণ করার পূর্বে , ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিন।
রিলেটেড ট্যাগঃ দ্রুত বীর্য পাতের চিকিৎসা ? দ্রুত বীর্য পাতের প্রাকৃতিক চিকিৎসা এবং দ্রুত বীর্য পাত রোধের উপায় ?দ্রুত বীর্য পাতের প্রাকৃতিক চিকিৎসা, দ্রুত বীর্য পাতের ইসলামিক চিকিৎসা, দ্রুত বীর্য পাতের কারন, দ্রুত বীর্য পাত রোধের উপায়,